আমাদের দেশে প্রতিদিনিই বেড়ে চলেছে সকল প্রকার দ্রব্যের মূল্য । যার কারনে আমাদের মতো শ্রমিকদের জীবন-যাপন করা খুবই মুশকিল হয়ে পড়েছে। যদি এই দ্রব্যের উর্ধ্বগতি কমানো হয় তাহলে আমরা সুস্থ ভাবে জীবন-যাপন করতে পারব। চাকরিচ্যুত হওয়ার পর বিসিডাব্লিউএস অফিসের সহযোগিতায় টাকা পেয়েছি মনটা খুশি কিন্তু ঋনের বোঝা মাথায় সবাইকে দিতে দিতে বাচ্চাদের মুখে খাবার তুলে দিতিই পারি না। নদীতে ভেঙ্গে নিয়ে গেছে বসত বাড়িটা ঠিকানাটা নেই।
Day: March 14, 2023
কারথানা মোদের কমপ্লায়েন্স ,প্রডাকশন বেশি দিয়েও পাচ্ছিনা ভালাে বেতন……
প্রতিদিন সকাল থেকে শুরু করে সন্ধ্যা 7:00 পর্যন্ত আবার কোনো দিন ওভার টাইম ও হচ্ছে রাত 12:00 পর্যন্ত একধারে কাজ করে চলেছি সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কিন্তু মাস শেষে বেতন ঠিক আগের মতোই,বাড়ছে না বেতন কিন্তু বেড়ে যাচ্ছে সকল ধরনের পন্যের দাম।আবার কারখানায় নির্বাচন হয় আম মার্কা পাইছি শ্রমিককের সমস্যা শোনার সময় নাই বলা তো দুরের কথা।
মজুরী বাড়বে আর কত টাকা, সব কিছু তো বেড়ে যাবে লাগাম ছাড়া….
মজুরী বাড়ার সাথে সাথে বাসা বাড়া,বিদ্যুৎ বিল ,বাজার দর সব বাড়িয়ে দিবে,তার চেয়ে বেশি বাড়বে কাজের চাপ ,আমরা কি বাচতে পারবো সুস্থ জীবন নিয়ে বেচে থাকাই কঠিন। অামরা কি করতে পারি গামর্েন্সে যে বকাবাজি গাল মন্দ করে পডাকশন দিতে গিয়ে তো হিমসিম খেতে হয় ,রাসেল এর মত অটো ভাড়ায় চালাবো নাকি/ না রে অটো কই চালাবি গল্লির মধেও কজন পেসেঞ্জার পাবি ,তাহলে গ্রামে চলে যাবো ,গ্রামে কি করে খাবি ,তাও ঠিক জমাজমি থাকলে বাবার চাষাবাদ করতাম তাও নেই।মোল্লা তো বাইক চালাতে পারে হ্যা এজন্য আমি ছুটির দিন ভাড়া টানি, ভাইকে কিছু টাকা দেই ,আমি ও কিছু পাই। ত