লাঞ্চ এর সময় পাই ১ ঘন্টা , এর মধ্যে বাসায় যাওয়া খাওয়া আবার ১৫ মিঃ আগে কারখানায় ঢুকতে হয় কারো সাথে কোন কথা বলতে পারি না এমন কি নিজের স্বামী ওবাচ্চার সাথে ঠিকমত কথা বলতে পারি না।
মহা আনন্দের মাঝে কস্ট……
বাসায় মেহমান আসছে গ্রাম থেকে রান্না করবো মাস শেষ,মুদি দোকান বাকি খাই ,মুরগী দোকান বাকি দেয় না।আগের বাসার একজন পরিচিত ছিলো ওখান থেকে মুরগ িআনছে বাকি ,রান্না করতে নিছি .গ্যাস নাই,একটা বন্দ করে দিয়েছি আর একটা একটু নিবিনিবি জ্বলে ,পাসের বাসার ভাবি আসলে চুলা ছেড়ে দিতে হবে।এদিকে বিদ্যুত নাই পানি ও নাই একটু পানি রেখেছিলাম পাতিলে এদিয়ে রান্না হবে না।মেহমান আছে মহা আনন্দ ,কিন্তু সব কস্ট নিয়ে আনন্দের মাঝে কস্ট।
কষ্টের জীবন
স্বামী মারা যাওয়ার পর দুই মাইয়া লইয়া শহরে আসি । কারখানায় কাম কইরা যে বেতন পাই তা দিয়ে চলে না , এক ডিম ভাইজা তিন জন খাই । দুই মাইয়া পড়ত এখন এক জনকে পড়াই , আবার কিস্তি দিতে হয় ।